Bengali Historical Audio Story Paranormal | Mahakaaler Majhe- Part7|Mystic Tune of Tales | New Suspense
Mahakaaler Majhe- Part7
A Bengali Historical Fiction by Aritra Das
MAHAKAALER MAJHE PART7 |
Mahakaaler Majhe is paranormal, historical, suspense thriller audio story in Bengali; original fiction written by Aritra Das and presented by Mystic Tune of Tales. The entire storyline is based on two different souls belonging to two different timelines, but they can sneak through lives of each other and finally they meet up in an unusual place- but, how? A must-see Bengali historical web series in classical genre. This is the seventh part of the story. Watch till the end.
Read the article on 'The Legend of Ram- Fictional Story' complete analysis to know about each part of the series.
Story, Concept and Editing: Aritra Das
Graphics: Shri Biswanath Dey
Vocal Effect Assistance: Priti_Ghoshal_music
Narration- Aritra Das, Priti Ghoshal
Background sound effect source: Mixkit, pixabay
What to listen for in this part of the story? Read the story part below:
নন্দীশের ঘুম ভাঙল আধো-অন্ধকার একটি ঘরে, বেশ একটি অস্বস্তির
মধ্যে। ঘুম ভাঙবার পরেও বেশ কিছুক্ষণ তন্দ্রাচ্ছন্ন রইলেন তিনি। আবার একটা স্বপ্ন দেখেছেন
তিনি- কিন্তু এইবারের স্বপ্নটি একদম অন্যরকম; যেন এবার অনেকগুলি পাশাপাশি ঘরে আগুন
জ্বলছে, আগুন লেগে গিয়েছে যেন আস্ত একটি গ্রামে…চেঁচামেচি, হই-হুল্লোড়, বিশৃঙ্খলা,
আর…আর একটি পাহাড়ি যুবতীর অনাবিল সৌন্দর্য্যে ভরা কান্নাভেজা মুখ! এই যুবতীটি তার সঙ্গে
কথা বলছেন বিজাতীয় কোন ভাষায়; কোন ভাষায় তা নন্দীশের আর মনে নেই, কিন্তু যুবতীটির মুখশ্রীটি
এত সরল, এত স্নিগ্ধ যে সেই মুখ যেন সরাসরি বসে গিয়েছে তার হৃদয়ে! তন্দ্রাচ্ছন্ন অবস্থাতেই
একটি দীর্ঘশ্বাস বেরোল নন্দীশের মুখ দিয়ে, আর তা বেরোতেই যেন এক ঝটকায় তিনি ফিরে এলেন
বাস্তবে; সম্পূর্ণ সজাগ হয়ে গেলেন তিনি! হালকা মাথাব্যথা উপেক্ষা করে ভালো করে এবারে
আশেপাশে তাকিয়ে নন্দীশ বুঝে নিতে চাইলেন পরিবেশ।
ঘরটিতে অবশ্য দেখবার কিছুই ছিল না; বেশিরভাগটাই অন্ধকার,
শুধু মাথার ওপর একটি কম পাওয়ারের বাল্ব জ্বলায় বোঝা যাচ্ছে যে নন্দীশের সামনে একটি
ছোট গোল টেবিল রয়েছে। তিনি নিজে বসে একটি চেয়ারে, আর চেয়ারের হাতলের সাথে তার হাতদুটি
কষে বাঁধা। ঘরের অন্ধকার অংশগুলিতে চোখ ঘোরালেন নন্দীশ, কিন্তু অন্ধকারে প্রথমে কিছুই
চোখে পড়ল না তার। বেশ কিছুক্ষণ পর অন্ধকারে চোখ সয়ে আসাতে এবারে মনে হল- তার সামনেই
টেবিলের অপর প্রান্তে যেন একটি সুদীর্ঘ ছায়ামূর্ত্তি দাঁড়িয়ে!
বুকের ওপর হাতদুটি আড়াআড়িভাবে ন্যস্ত রেখে দাঁড়িয়ে ছিল
ছায়ামূর্ত্তিটি; এবারে নন্দীশ তার দিকে স্থিরভাবে তাকাতেই হেঁটে সামনের দরজা খুলে মোটা
গলায় কাকে কি একটা নির্দেশ দিয়ে আবার সে ফিরে এল তার আগের অবস্থানে। সেখানেই স্থির
হয়ে দাঁড়িয়ে রইল সে, প্রস্তরমূর্ত্তির মত অনড় হয়ে, আলোকবৃত্তের বাইরে, নীরবে। বোঝা
গেল- প্রয়োজনের অতিরিক্ত একটি কথা বলতেও সে রাজি নয়!
কেটে গেল সুদীর্ঘ একটি সময়। নীরব, শ্বাসরুদ্ধকারী পরিবেশে
বন্দী হয়ে বসে থাকতে একঘেঁয়ে, বিরক্তি লাগছিল নন্দীশের। দুবার প্রশ্ন করেন তিনি সামনের
লোকটিকে, কিন্তু তার দিক থেকে কোন সাড়া না পেয়ে শেষে চুপ হয়ে যান তিনি। আরও কিছুটা
সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর যখন বিরক্তির শেষ সীমায় পৌঁছিয়ে গেছেন নন্দীশ; এমন সময়-
হঠাৎ দরজা খুলে সেখানে প্রবেশ করলেন একজন মধ্যবয়ষ্ক চিনা
কর্ণেল। তাকে দেখেই সন্ত্রস্ত হয়ে একপাশে ঘুরে স্যালুট জানাল ছায়ামূর্ত্তিটি, তারপর
সসম্ভ্রমে সে সরে গেল সামনে থেকে। ঘরে ঢুকে বন্দী নন্দীশের দিকে একবার ভালো করে তাকিয়ে
আপাদমস্তক তাকে মেপে নিলেন কর্ণেল, তারপর মাথার টুপিটি খুলে তিনি রাখলেন নন্দীশের সামনের
টেবিলের ওপর। এবারে টেবিলে দুহাতে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে নন্দীশের দিকে তাকিয়ে ভাঙা ইংরেজিতে
তিনি বললেন-
-“আমার নাম কর্ণেল ইয়ুফেই জিং। আমাদের ভাষায় ‘ইয়ুফেই’
শব্দের অর্থ- ‘হাওয়ায় ভাসতে থাকা পালক’। বেশ কাব্য-কাব্য ভাব না নামটির মধ্যে? তোমার
নামটি তো বোধহয় শ্রীযুক্ত নন্দীশ গোখলে, ঠিক কি না?”
-“চীনদেশ যে তার বন্দীদের প্রতি এতটা সহমর্মিতা পোষণ করে
তা জানতাম না; এতটা অল্প সময়ের মধ্যে যে আপনারা আমাদের পার্সোনাল রেকর্ড চেক্ করে নাম-পরিচয়
বের করে ফেলবেন তা আমি ভাবতে-”
-“চৌদ্দ ঘন্টা অত্যন্ত লম্বা সময়, লিউটেন্যান্ট! তাছাড়া…আজ
সকালের যুদ্ধে তোমার হাতে আমাদের দলের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য স্নাইপার মারা পড়েছে, কাজেই
কিছুটা বাড়তি মনোযোগ তো তুমি আশা করতেই পার!”
‘চৌদ্দ ঘন্টা’! একটু নড়েচড়ে বসলেন নন্দীশ। এতটা দীর্ঘ
সময় অজ্ঞান ছিলেন তিনি? ঐ জন্যই মাথাটা এরকম ভার-ভার, শরীর যেন ঠিক যুৎ লাগছিল না,
সর্বাঙ্গ জুড়ে বেশ বেদনা অনুভব করছিলেন তিনি! যাই হোক, বিষয়টিকে বেশি পাত্তা না দিয়ে
তার দিকে মুখ ঝুঁকিয়ে দাঁড়ানো কর্ণেলের দিকে তাকিয়ে রইলেন তিনি একদৃষ্টে।
-“তোমার বন্দুকটা একবার দেখতে ইচ্ছে করছে…হাইতাও!”
নির্দেশ পেয়ে বাইরে বেরিয়ে গেল কর্ণেলের দীর্ঘদেহী ছায়াসঙ্গী;
পরক্ষণেই আবার ভিতরে ফেরৎ এল সে, তার হাতে ধরা নন্দীশের ‘ড্রাগুনভ’ স্নাইপার রাইফেলটি।
সেটা হাতে নিয়ে কর্ণেল ভালোভাবে পরীক্ষা করে লাগলেন বন্দুকটিকে।
-“হুঁমম্…সেভেন পয়েন্ট সিক্স টু চেম্বার…হাওয়া দ্রুতবেগে
কেটে সামনে এগিয়ে যাওয়ার মোক্ষম দাওয়াই…এটা কি? হাই রিকয়েল কম্পেনসেটর…এর বাঁটটাও তো
মনে হচ্ছে কাস্টমাইজড্, বাঃ! দূরপাল্লার শত্রুকে আরও নিখুঁতভাবে আঘাত হানবার জন্য…দীর্ঘ
মাজল্…এই হল তোমাদের সমস্যা! মাজল্ দীর্ঘ হলেই যে বন্দুকের এফেক্টিভ রেঞ্জ বেড়ে যাবে
এমন ধারণা ভুল, বন্দুকের রেঞ্জ বাড়ানোর কার্যকর উপায় হল তার স্প্রিং-এর কার্যক্ষমতা
বাড়ানো! তোমার অবজার্ভারকে লিক্সিং যখন সিধা মাথায় গুলি মারে তখন ওর দূরত্ব কত ছিল
জান টার্গেট থেকে? প্রায় আটশ মিটার! বয়, হি ওয়জ্ আ ম্যাজিশিয়ান, দ্যা মায়েস্ট্রো!”
কড়া চোখে নন্দীশ তাকিয়ে রইলেন কর্ণেল ইয়ুফেইয়ের দিকে,
দাঁতে দাঁত চেপে। তার দিকে তাকিয়ে একটি স্মিতহাস্য হাসলেন কর্ণেল, তারপর বন্দুকটি হাইতাওকে
ফেরৎ দিয়ে বললেন-
-“তুমি তো দেখছি রেগেই গেলে! যাক, কাজের কথায় আসি। তোমাদের
কয়েকজনকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে বন্দী করতে হল, কারণ তোমাদের ‘কম্’ ডিটেইলস পরীক্ষা করে দেখলাম-
একটি রি-এনফোর্সমেন্ট টিম আসছে এই ক্যাম্পের লোকেশনে। ঐ টিমটি কবে আসবে তা বলে দাও-
তোমার ছুটি!”
কর্ণেল ইয়ুফেই সামনের দিকে মাথা বাড়িয়ে কথাগুলি বলছিলেন;
এই সময় তার চোখের দিকে চোখ গেল নন্দীশের। একটু অবাক হয়ে গেলেন তিনি। এতক্ষণ ঘরের স্তিমিত
আলোয় ভালো করে বুঝতে পারেন নি নন্দীশ- কর্ণেলের চোখের মণিগুলি সম্পূর্ণ সবুজ! নিজের
মনের অজান্তেই অস্ফূট গলায় একটি শব্দ বেরিয়ে এল তার মুখ দিয়ে-
-“ঝেলাইঝাই!”
কৌতুকমিশ্রিত চোখে এতক্ষণ নন্দীশের দিকে তাকিয়ে ছিলেন
কর্ণেল ইয়ুফেই; কিন্তু এই শব্দটি শোনবার পরেই অদ্ভুত একটি বৈপরীত্য ঝিলিক দিয়ে উঠল
তার চোখেমুখে। হতবাক চোখে কিছুক্ষণ তার দিকে তাকিয়ে এবারে কর্ণেল সন্দিগ্ধ গলায় জিজ্ঞেস
করলেন-
-“তুমি কি করে…কি জান তুমি জায়গাটি সম্পর্কে?”
-“যৎসামান্য!”- উত্তর দিলেন নন্দীশ- “গোবি মরুভূমির সীমানায়
চিনের গোনসু প্রদেশের একটি অখ্যাত গ্রাম এই ঝেলাইঝাই, চল্লিশ কি পঞ্চাশ বছর আগে খবরের
শিরোনামে উঠে আসে সেখানকার অধিবাসীদের অদ্ভুত কিছু শারীরিক বিশেষত্বের জন্য। এই গ্রামের
বাসিন্দারা সকলেই চিনদেশের নাগরিক; অথচ এদের চুল সোনালি বা খয়েরিঘেঁষা, চোখের মণি সকলেরই
হয় সবুজ, বা নীল, গায়ের রঙ সাদার দিকে, ঠোঁট পাতলা, চিবুক তীক্ষ্ণ যা সম্পূর্ণ ইওরোপীয়
বিশেষত্বযুক্ত! মনে করা হয় এই গ্রামটি অতীতের প্রসিদ্ধ ‘লিকিয়ান’ প্রদেশের একটি অঙ্গ…এর
থেকে বেশি কিছু-”
কথাগুলি বলে একবার কাঁধ শ্রাগ করলেন নন্দীশ। অবিশ্বাসের
দৃষ্টি নিয়ে কিছুক্ষণ তার দিকে তাকিয়ে রইলেন কর্ণেল ইয়ুফেই, তারপর বললেন-
-“আনুমানিক ৫৩ খৃীষ্টপূর্বাব্দে সেনাপতি মার্কাস লিসিনাস
ক্র্যাসাসের নেতৃত্বাধীন রোমান সৈন্যবহর থেকে প্রায় দশ সহস্র সৈন্যের একটি দল বিচ্ছিন্ন
হয়ে গিয়ে ঘুরতে ঘুরতে এসে আশ্রয় নেয় গোবি মরুভূমির প্রান্তপ্রদেশে; এখানেই তারা স্থাপনা
করে একটি ‘লিজিয়ন’, ‘লিকিয়ান’ নামক একটি প্রদেশ। ঐ অঞ্চলের স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে এদের
মেলামেশা হয়, বিবাহসুত্রেও আবদ্ধ হন তারা। ঐ রোমান সৈন্যরা বিচ্ছিন্ন হওয়ার একটি প্রেক্ষাপটও
ছিল; বর্তমান ইরানের পার্থিয়া নামক একটি রাজবংশের সঙ্গে যুদ্ধে শোচনীয়ভাবে পরাস্ত হন
তারা, স্বয়ং সেনাপতি ক্র্যাসাসের মৃত্যু হয় এই যুদ্ধে। ইতিহাসের পাতায় এই যুদ্ধটি
‘পার্থিয়ার যুদ্ধ’ বলে পরিচিত।
এর সততা প্রমাণিত হয় পরবর্ত্তীতে ২০৬ খৃীষ্টপূর্ব থেকে
২২০ খৃীষ্টাব্দ অবধি রাজত্ব করে যাওয়া হান রাজবংশের কোন একটি লিপি থেকে। এখান থেকে
জানা যায়, কোন একটি বিক্ষিপ্ত যুদ্ধে হান সেনাপতি জেনারেল চেন টাঙ্গ-এর লড়াই বাঁধে
একশ পঁয়তাল্লিশ জন সেনা নিয়ে গঠিত একটি দলের সাথে- ঐ গোনসু প্রদেশেই। এই ছোট দলটির
প্রতিটি যোদ্ধা দীর্ঘদেহী, তারা লড়াই করছিল গোল ঢাল ও অদ্ভুত আকৃতির হালকা কোন বর্শা
ও খাটো তলোয়ার নিয়ে, আর তাদের লড়াইয়ের বিন্যাস ছিল একদমই স্বতন্ত্র্য যা চিনদেশের কোন
মানুষ কোনদিন চোখে দেখেন নি! শেষ যোদ্ধা অবধি এই মানুষগুলি লড়াই করে যান নির্ভয়ে। এই
সংগ্রামী মানসিকতায় মুগ্ধ জেনারেল চেন টাঙ্গ হান সম্রাটের সঙ্গে কথা বলে এই জাতির মানুষজনকে
নিজ সেনাদলের অন্তর্ভূক্ত করে নেন ও সাম্রাজ্যের পূর্ব সীমান্ত অঞ্চলের সীমান্ত রক্ষার
দায়িত্ব তাদের কাঁধে অর্পণ করেন। আমাদের শারীরিক বিশেষত্বগুলি অবশ্য একান্তভাবেই আমাদের
নিজস্ব, এর সঙ্গে মহাচিনের বাকি অংশগুলির কোন প্রত্যক্ষ যোগ নেই-”
কথা বলতে বলতে হঠাৎ পিছনে দাঁড়িয়ে থাকা হাইতাওয়ের দিকে
ঘুরে কি একটা যেন নির্দেশ দিলেন কর্ণেল তাইওয়ান ভাষায়- বুঝতে পারলেন না নন্দীশ। মাথাটা
একবার সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে নীরবে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলেন হাইতাও। এবারে নন্দীশের দিকে
ঘুরে কর্ণেল বললেন-
-“তোমার কথা শুনে মনে হয় তুমি শিক্ষিত…যাক, কি বলছিলাম
যেন? ও হ্যাঁ- তোমাদের রিএনফোর্সমেন্ট টিম…কবে আসছে ওটি? বলবে না তো? জানতাম! যাক,
আর বলতে হবে না, এখন আমরা একটা খেলা খেলব! আমার সহকারী এখনি ফিরে আসবেন, এই খেলার উপযোগী
অপর ব্যক্তিকে নিয়ে- ঐ যে, বলতে না বলতেই এসে গিয়েছেন উনি-”
দরজা ঠেলে ঢুকলেন হাইতাও; কালো কাপড়ে মুখ ঢাকা ও হাত পিছমোড়া
করে বাঁধা অপর একজন ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে, পিছন পিছন ঢুকলেন আরেকজন গার্ড, একটি ছোট
বসার চেয়ার নিয়ে। টেবিলের সামনে চেয়ারটিকে পেতে দিতে হাইতাও প্রথমে সেই ব্যক্তিকে জোর
করে বসালেন চেয়ারের ওপর; তারপর তার হাতের বাঁধন খুলে হাতদুটি সামনের দিকে জড়ো করে একটি
হ্যাণ্ডকাফ দিয়ে আটকে দিলেন সেদুটিকে। সবশেষে টান মেরে মুখের ঢাকনা সরিয়ে নিতেই-
-“কমাণ্ডার!”
-“গোখলে?”
দুজনেই হাঁ করে তাকিয়ে থাকলেন একে অপরের দিকে বেশ কিছুক্ষণ;
তারপর সম্বিৎ ফিরে পেয়ে কমাণ্ডার ঘুরে গিয়ে বাঘের মত গর্জ্জন করে বলে উঠলেন-
-“তোমাদের মতলবখানা একটু খুলে বল তো স্যাঙাত! আমাদের চেকপোস্ট থেকে যে তুমি যাবে না তা তো তোমাদের কথাবার্তাতে পরিষ্কার, কিন্তু উদ্দেশ্যখানা কি? আমাদের লাইন ঘেঁষে এখানে বেশিদিন পড়ে থাকলে তোমরা যে জীবন্ত স্বদেশে-”
=========================================================================
Watch out the complete part6 video story here:
=========================================================================
In case if you want to look into my works, you may look for me on Pratilipi here.
You may twit me anytime!
Stay updated with new Releases and announcements from me on my page.
========================================================================
RELATED POSTS:
MAHAKAALER MAJHE PART1 |
MAHAKAALER MAJHE PART2 |
MAHAKAALER MAJHE PART3 |
MAHAKAALER MAJHE PART4 |
MAHAKAALER MAJHE PART5 |
MAHAKAALER MAJHE PART6 |
MAHAKAALER MAJHE PART8 |
MAHAKAALER MAJHE PART9 |
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আমাদের ব্লগগুলি আপনাদের কেমন লাগছে? অবশ্যই জানান আমাদের-