Mahakaaler Majhe- Part9
Bengali Historical story on Paranormal fiction by Aritra Das
Mahakaaler Majhe Part9 by Aritra Das |
Mahakaaler Majhe is paranormal, historical, suspense thriller audio story in Bengali; original fiction written by Aritra Das and presented by Mystic Tune of Tales. The entire storyline is based on two different souls belonging to two different timelines, but they can sneak through lives of each other and finally they meet up in an unusual place- but, how? A must-see Bengali historical audio story series in classical genre. This is the ninth part of the story. In this part, you should find that Nandish, the protagonist of this story finally knows what the Chinese Colonel truly wants shortly after he captures the camp and turn Nandish and others into their hostages! Read the article till the end.
Story, Concept and Editing: Aritra Das
Graphics: Shri Biswanath Dey
Vocal Effect Assistance: Priti_Ghoshal_music
Narration- Aritra Das
Background sound effect source: Mixkit, pixabay
READ THE COMPLETE STORY OF 'AMRITER MRITTYU' HERE
Story read so far in this part9:
=================================================================
-“তোমাদের এই ক্যাম্পের অবস্থান আমাদের মিশনের পক্ষে অতীব
গুরুত্বপূর্ণ। তুমি শিক্ষিত লোক, হয়তো ব্যাপারটা বুঝতে পারবে…এই দেখ-”
পকেট থেকে একটি মোবাইল বের করে তাতে কিসব খুটখুট করলেন
কর্ণেল কিছুক্ষণ ধরে, তারপর সেটি বাড়িয়ে ধরলেন নন্দীশের দিকে। এক পলক তাতে চোখ বুলিয়ে
নিলেন নন্দীশ, তারপর কড়াচোখে তাকিয়ে তিনি প্রশ্ন করলেন-
-“আপনারা কি চাইছেন সেটা বলুন তো?”
-“বলছি। তার আগে এদিকে দেখ। এটি মাউন্ট কৈলাস, তোমাদের
কৈলাস পর্বত, আর এখান থেকে সোজা ওপরের দিকে তাকালে ‘প্যানগং সো’ লেক, সেই কুখ্যাত জায়গা,
যার কীর্তি গত কয়েক দশক ধরে তোমাদের সরকার প্রাণপাত চেষ্টা করে যাচ্ছে লুকিয়ে রাখতে
মিডিয়া ও সাধারণ জনতার কাছ থেকে…এই দুটির মধ্যিখানে এই হল তোমাদের ক্যাম্প-”
‘প্যানগং সো’ লেকটি যে কারণের বা কারণগুলির জন্য বিখ্যাত,
তার অন্তত একটি ঘটনার সাক্ষী নন্দীশ নিজেই। বছর চারেক আগে ক্যাম্পে ডিউটি দেওয়ার সময়
হঠাৎ নন্দীশ আর তাম্বলে, তাদের দুজনেরই চোখে পড়ে- জঙ্গলের লাইন ঘেঁষে প্রায় সেটির মাথার
কাছ দিয়ে ধীরগতিতে উড়ে চলেছে পাশাপাশি দুটি অদ্ভুত আকৃতির ক্রাফটের মত দেখতে অজানা
কোন বস্তু! বিষয়টি এতটাই আচমকা ও অদ্ভুত, আর এই অচেনা ক্রাফটগুলি এতটাই নীরবে তাদের
থেকে অনেকটা দূর দিয়ে উড়ছিল যে চোখে দূরবীন না থাকলে কোন অবস্থাতেই ঐ গোধূলীলগ্নে তারা
ঠাহর করতে পারতেন না এরকম কোন অদ্ভুত কিছুর অস্তিত্ব! নন্দীশ সাথে সাথে খবর দেন কমাণ্ডারকে;
তৎক্ষণাৎ একটি দল বেরিয়ে পড়ে বিষয়টি কাছ থেকে দেখবার জন্য। অনুসন্ধানকারী দলটি ঐ অচেনা
ব্যোমযানের কয়েকটি সচল ছবি রেকর্ড করতে সমর্থ হয়- ওদুটি তখনও ওড়াউড়ি করছিল ঐ অঞ্চলেই,
অতি-মন্থর বেগে। কিন্তু তারপরই ওগুলি উড়ে যায় সোজা আকাশের দিকে; চোখের পলক ফেলতে যেটুকু
সময় লাগে তার মধ্যেই সেগুলি উঠে যায় সোজা আকাশের দিকে, একটা মৃদু ‘থ্রাস্টিং’-এর আওয়াজ
পিছনে ফেলে রেখে!
এই অদ্ভুত ব্যোমযানদুটি সম্পর্কে দুটি তত্ত্ব উঠে এসেছিল
পরবর্ত্তীকালে তাদের সামনে। প্রথমটি- যেহেতু দখলীকৃত চিনা ভূখণ্ড ঘেঁষে এই যানদুটি
ঘোরাঘুরি করছিল, এর অর্থ- বেঁটেরাই পাঠিয়েছিল এই দুটিকে তাদের ওপর নজরদারি চালাবার
উদ্দেশ্যে। এক পা বাড়িয়ে কেউ কেউ বলেছিল এগুলি কোন যানই নয়- এগুলি ‘চাইনিজ ল্যান্টার্ন’;
এই কারণেই কোন আওয়াজ ছিল না! ওতে দূরপাল্লার ক্যামেরা বসিয়ে দূর থেকে ওদের ক্যাম্পের
ছবি তোলা হচ্ছিল। আর দ্বিতীয় তত্ত্বটি ছিল- পাহাড়ি অঞ্চলে ‘হাই-অল্টিচিউড’ জায়গা থেকে
দুটি গ্রহকে পাশাপাশি দেখে ব্যোমযান বলে ভেবেছেন আস্ত একটি ক্যাম্পের বাঘা-বাঘা, পোড়খাওয়া
যোদ্ধারা প্রত্যেকেই! এই তত্ত্বটি অবশ্য আমাদের সরকার বাহাদুরই নাকচ করে দিয়েছেন শেষে।
আর প্রথমটিতে কিছুটা যুক্তির প্রলেপ থাকলেও এটিও কার্যত অসম্ভবই মনে হয়েছে নন্দীশদের।
তিনি নিশ্চিত, তিনি যা দেখেছেন তা কোন ‘ফানুস’ ছিল না! এই অঞ্চলটিতে এরকম অন্তত একশটি
কেস নয়াদিল্লীকে জানিয়েছেন এখানে মোতায়েন বিভিন্ন ইউনিটের ছড়িয়ে থাকা জওয়ানরা!
সে তো না হয় হল, কিন্তু ধমনীতে প্রাচীন রোমানদের রক্ত
বয়ে চলা এই নৃশংস চৈনিক কর্ণেলের মুখে হঠাৎ এই কুখ্যাত লেকের নাম কেন? আমাদের ক্যাম্প
আক্রমণের পিছনে এই লেকের ভূমিকা কি থাকতে পারে? কৌতুহলি দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলেন নন্দীশ
কর্ণেলের দিকে।
-“‘প্যানগং সো’ যদি এই প্রহেলিকার প্রথম সূত্র হয়, তবে
কৈলাস পর্বত হল দ্বিতীয়টি…”- একটুখানি নীরব থেকে আবার বলে উঠলেন কর্ণেল- “এটি এমন একটি
পর্বত, যার চূড়ো এখনও অবধি অলঙ্ঘণীয় থেকেছে। এর থেকে অনেক বেশি উচ্চতার মাউন্ট এভারেস্ট
বা কারাকোরাম-বিজয় সম্ভব হয়েছে, কিন্তু কৈলাস? কখনও না! বহু অভিযাত্রীর দল চেষ্টা করেছেন,
কিন্তু সফল হন নি কেউই। সাইবেরিয়ার একদল অভিযাত্রী একবার চেষ্টা করেছিলেন, অনেকটা দূর
অবধি তারা চলে যেতেও পেরেছিলেন, কিন্তু ভারি রহস্যজনকভাবে তাদের প্রত্যেকের মৃত্যু
হয়- বার্ধকজনিত রোগে, যদিও এই অভিযাত্রীদলের প্রতিটি সদস্যই তরুণ ছিলেন!”
-“আপনি কি আমার পুরাণ সম্পর্কে কতটা জ্ঞান তা বোঝবার জন্য
ইচ্ছাকৃতভাবে পরীক্ষা করছেন? রাবণরাজা ভগবান শিবকে তুষ্ট করবার জন্য এখানে মানস সরোবরের
পাশে অপর একটি সরোবর সৃষ্টি করেন যার নাম রাক্ষসতাল…এর জল লবণাক্ত, এখানে কোন জলজ উদ্ভিদ
বা প্রাণী নেই…এর জল সদা-বিক্ষুব্ধ…মিলারেপা একমাত্র ব্যক্তি যিনি কৈলাস পর্বতের শীর্ষে
পৌঁছেছিলেন…আপনি আসল কথাটা কৌশলে এড়িয়ে যাচ্ছেন কর্ণেল- এর সঙ্গে আমাদের ক্যাম্প আক্রমণের
সূত্রটা কি?”
-“মধ্যিখান থেকে কথা না বলে বরং ধৈর্য্য ধরে আমার কথাগুলি
শোন তো ছোঁড়া!”- কথার মাঝখানে বাধা পেয়ে একটু অসহিষ্ণু গলায় মৃদু ধমক দিলেন কর্ণেল
ইয়ুফেই - “মিলারেপার কথা আমিই বলতাম, তার আগেই তুমি বলে দিলে- শোন এবার! উনি একটি গ্রন্থ
রচনা করে যান; যুগের পর যুগ ধরে ওটি অবহেলায় পড়েছিল তিব্বতের লাদাখ অঞ্চলের একটি মনাস্ট্রির
গোয়ালঘরে, বিভিন্ন অসমর্থিত সূত্রে খবর পেয়ে শেষমেশ আমিই উদ্ধার করি গ্রন্থটিকে! বহুবছর
সময় লেগেছিল গ্রন্থটি উদ্ধার করতে, আরও দীর্ঘ একটি সময় লাগে গ্রন্থটি পাঠোদ্ধার করতে!
জান, কি লেখা ছিল প্রাচীন এই গ্রন্থে? আমরা খুঁজে পেয়েছি ‘শ্যাংগ্রিলা’র প্রকৃত অবস্থান-”
বিষ্মিত মুখ নিয়ে নন্দীশ তাকিয়ে রইলেন বেশ কিছুক্ষণ, প্রৌঢ়
কর্ণেলের মুখের দিকে, হাঁ করে! তারপর…প্রবল অট্টহাস্যে ফেটে পড়েন তিনি ঘর কাঁপিয়ে।
-“তোমার কাছে বিষয়টি হাসির খোরাক হয়ে গেল?”
তখনও ঠা ঠা করে হেসেই যাচ্ছিলেন নন্দীশ; কর্ণেলের আহত
গলার স্বরে এবারে হাসি থামিয়ে তিনি বলতে লাগলেন-
-“আপনি যে জায়গাটিকে ‘শ্যাংগ্রিলা’ বললেন, আমাদের পাহাড়ি
লোকরা সেই জায়গাটিকে ডাকে ‘সাম্ভালা’, আর নেপালিরা এই জায়গাটির নাম দিয়েছেন ‘জ্ঞানগঞ্জ’-
যে নামেই ডাকা হোক না কেন এই জায়গাটি অলীক, কাল্পনিক! পৃথিবীতে এরকম কোন জায়গা নেই
কর্ণেল, এরকম কোন জায়গা হয় না! যদি ধরে নিই আপনি সঠিক বলছেন- তাহলে বলব আপনি অনর্থক
একটি বুনো হাঁসের পিছনে দৌড়চ্ছেন!”
স্থির চোখে নন্দীশের দিকে অভিব্যক্তিবিহীন মুখে কিছুক্ষণ
তাকিয়ে থাকলেন কর্ণেল ইয়ুফেই, তারপর বললেন-
-“যা জান না তা নিয়ে এরকম লঘু কথা বলা উচিৎ নয়। মিলারেপার
ঐ গ্রন্থ থেকে জানা যায় আকর্ষণীয় বেশ কিছু তথ্য। কৈলাস থেকে প্রত্যাবর্তনের পর তিনি
এই যাত্রা সম্বন্ধে বিশেষ কিছু মুখ খোলেন নি কারোর কাছেই, কিন্তু এই গ্রন্থটিতে ধাঁধার
আকারে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য লিখে রেখে গিয়েছিলেন তিনি। এই পর্বতের উপরিতলে বেশ
কিছু আলোকোজ্জ্বল গুহার প্রবেশমুখ দেখতে পান তিনি, কিন্তু ঐ গুহাগুলিতে ঢোকবার অনুমতি
ছিল না। জাগতিক সুখ-দুঃখের ঊর্দ্ধে চলে যাওয়া কোন ব্যক্তির চোখের সামনে নাকি উম্মোচিত
হয় সেই প্রবেশদ্বার, একমাত্র পুণ্যাত্মারাই প্রবেশ করতে পারে সেই গুহাপথে! ঐ আস্ত পাহাড়টিও
নাকি কোন প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি হয় নি, দেবতারা সৃষ্টি করেছেন সেই পাহাড়, সময়ের বেড়াজালকে
ভেঙে ফেলবার উদ্দেশ্যে, নির্বাচিত মানবদের অমরত্ব প্রদানের উদ্দেশ্যে! তবে আসল বোমাটি
এই তিব্বতী যোগগুরুটি ফাটিয়েছেন অন্যত্র। ইনি নিজেও কৈলাসের শীর্ষ অবধি পৌছতে পারেন
নি, তার কিছুটা নীচ থেকে নেমে আসতে হয়েছে মিলারেপাকে; কারণ- তিনি বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিলেন!
শীর্ষ থেকে কিছুটা নীচে একটি অলৌকিক জ্যোতির্বলয় তার পথ
আটকে দাঁড়ায়। এটি নাকি আলোকনির্মিত তিন-মানুষ উঁচু বিরাট এক মনুষ্যাকৃতি বিচ্ছুরিত
আলোকের একটি অবয়ব; এতটাই উজ্জ্বল যার দিকে তাকালে চোখ ধাঁধিয়ে যায়- বেশিক্ষণ তাকানো
যায় না ওদিকে! কথা বলতে পারা এই আলোকমালার কাছ থেকেই তিনি ‘জানতে’ পারেন- শীর্ষে পৌঁছে
কোন লাভ নেই; কারণ কৈলাসের প্রবেশদ্বার, যা দিয়ে প্রবেশ করা যাবে কৈলাসের অভ্যন্তরে-
তার চাবিগুলি রয়েছে অন্যত্র। আলোকময়, প্রদীপ্ত এই মূর্ত্তির কাছ থেকে সেই স্থানের প্রাপ্ত
বিবরণ থেকে ঐ জায়গাটির একটি মানচিত্রও তৈরি করেন মিলারেপা, যার থেকে প্রথম উঠে আসে
‘প্যানগং সো’-এর তত্ত্বটি। এখানেই কোথাও লুকিয়ে রয়েছে তোমাদের সেই ‘অলীক’ জায়গাটি-”
-“কিন্তু এই অতিপ্রাকৃতিক বিবরণ থেকে কি বোঝা গেল?”- হতবাক
হয়ে জিজ্ঞেস করলেন নন্দীশ।
-“এ কথা বিজ্ঞানীমহলে বেসরকারীভাবে স্বীকৃত যে কৈলাস কোন
স্বাভাবিক পর্বত নয়, প্রকৃতির আপন খেয়ালে সৃষ্টি হয় নি এই পর্বত, বরং এর পিরামিড হওয়ার
সম্ভাবনাই অধিক! তা যদি হয়, তবে এই বিবরণগুলির একটি বাস্তবিক রূপ সুস্পষ্টভাবে ফুটে
উঠছে আমাদের সামনে। মিলারেপা যে গুহার প্রবেশপথগুলি দেখেছিলেন, হতে পারে তা কোন ‘কমবাসন্
চেম্বার’, সেই কারণেই এই প্রবেশপথগুলি এতটা উজ্জ্বল! হয়তো এই জন্যই কোন জীবিত মানুষ
প্রবেশ করতে পারে না এই পথে; একমাত্র ‘শক্তিরূপেণ পুণ্যাত্মা’রাই ঢুকতে পারে এই পথটি
দিয়ে! আর তার পথ আটকে দাঁড়িয়ে ছিল যে বস্তুটি তা নিঃসন্দেহে কোন থ্রি-ডি হলোগ্রাফ,
সূর্যের আলো পড়ে তা হয়ে উঠেছিল আলোকময়, প্রদীপ্ত! এই হলোগ্রাফের থেকেই মিলারেপা জানতে
পারেন তার পরবর্ত্তী গন্তব্য-”
-“আপনার কল্পনা যেদিকে দৌড়চ্ছে কর্ণেল, তাতে মনে হয় এর
পর অবধারিতভাবে আপনি বলবেন- ‘শ্যাংগ্রিলা’ খুঁজে পাওয়া প্রয়োজন পৃথিবীতে বিলুপ্ত ড্রাগন
ধরে আনবার জন্য- আপনার কৌশলটি চমৎকার, তবে এসব রূপকথার গল্প শুনিয়ে আপনি আমাকে দিয়ে
কিছু করিয়ে নিতে পারবেন না…সে গুড়ে বালি! তার থেকে আপনাকে বলি- ‘তল্পিতল্পা গুটিয়ে
এবার ভালোয় ভালোয় কেটে পড়…এ মায়া প্রবঞ্চময় বড়’! আমাদের এই ক্যাম্পটিকে বেশিদিন আপনি
দখলে রাখতে পারবেন না; তার থেকে অক্ষত চামড়া নিয়ে সরে পড়াই বুদ্ধিমানের কাজ-”
-“এর অর্থ- তুমি আমাদের সাথে সহযোগিতা করবে না…তাই তো?”
মাথা নেড়ে না বললেন নন্দীশ। নাকঝাড়ার আওয়াজ করে বেশ শব্দ
করে চেয়ার থেকে উঠে পড়লেন কর্ণেল ইয়ুফেই; তারপর কঠিনমুখে স্থির চোখে একবার তাকালেন
উল্টোদিকে বসে থাকা নন্দীশের দিকে। অকম্পিত গলায় তিনি বললেন-
-“আমি আমার অনেক সহকারী ও বন্ধু হারিয়েছি সুদীর্ঘ সময়
ধরে চলা এই মিশনটিকে পরিণতি দেওয়ার জন্যে। অবসরের মুখে এসে দাঁড়িয়ে আজ আমার সাথে আর
কোন বন্ধু নেই আমার সুখ-দুঃখ ভাগ করে নেওয়ার জন্য! তোমাদের সহযোগিতা সমেত বা ছাড়া-
শ্যাংগ্রিলাকে খুঁজে বার করে ঐ চাবির সাহায্যে মাউন্ট কৈলাসের ভিতর পা রাখব, তারপর
তুলে নিয়ে আসব অমৃতকে, হলাহল মন্থণ করে! আমার কাঁধে অর্পণ করা মহান প্রেসিডেন্টের এই
গুরুগম্ভীর দায়িত্বটিকে যে করেই হোক পালন করতে আমি বদ্ধপরিকর। গার্ড!!”
গম্ভীর মুখে কথাগুলি ছুঁড়ে দিয়ে দৃপ্ত পদক্ষেপে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন কর্ণেল ইয়ুফেই। এগিয়ে এল গার্ড, নন্দীশের দিকে। কঠিন হাতে বন্দুকের কুঁদোর এক আঘাতে চেতনা লুপ্ত হতে লাগল নন্দীশের, ধীরে ধীরে জ্ঞান হারালেন তিনি!
========================================================================
Watch the Audio narration of the story part here:
==========================================================================
Stay updated with the latest news and releases: Our page
You may twit us here: twit
You may want to read my stories on Pratilipi
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আমাদের ব্লগগুলি আপনাদের কেমন লাগছে? অবশ্যই জানান আমাদের-