Mahakaaler Majhe- Part11 | Bengali audio story Historical fiction Paranormal | Aritra Das | Suspense-thriller
Mahakaaler Majhe- Part11 | Aritra Das| Suspense-thriller
Bengali audio story Historical fiction Paranormal by Aritra Das
Mahakaaler Majhe Part11 Cover story by Aritra Das |
Mahakaaler Majhe is paranormal, historical, suspense thriller audio story in Bengali; original fiction written by Aritra Das and presented by Mystic Tune of Tales. The entire storyline is based on two different souls belonging to two different timelines, but they can sneak through lives of each other and finally they meet up in an unusual place- but, how? A must-see Bengali historical audio story series in classical genre. This is part11 of the story. Watch till the end.
======================================================
Check out the audio narration in the previous video Part10 here
========================================================
It's time to react; Aheem comes to know about the evil creature living under the abandoned tunnel, now he wants to get involved into the matter and confront the creature to save his people, but the scenario changed its course! He has to get in, but not the way he expected. What happened? A thrilling part which should be seen completely.
Don't miss any part of the series, don't skip anywhere either! All the parts are interlinked ending up to an original, complete story...
----------------------------------------------------------------------------------------------
READ THE ARTICLE ON THE EIGTH PART OF THE SERIES 'MAHAKAALER MAJHE PART8'
*********************************************************************************
Read the Part9 full blog post here.
*********************************************************************************
Story read out so far in this Episode (part 11 of the story 'MAHAKAALER MAJHE') so far:
পরের দিন সূর্যোদয়ের সাথে সাথে প্রায় গোটা গ্রামের সঙ্গে
পায়ে পায়ে সেই বিতর্কিত কুয়োর মুখটাতে এসে পৌঁছলেন আহীম।
একটি বিষয় খেয়াল করে বেশ ভালো লাগল আহীমের। এই অঞ্চলে তিনি বহিরাগত, তদুপরি তিনি ধরা পড়েছেন এখানকার অধিবাসীদের চোখে ‘অপরাধী’ একটি বিরুদ্ধমতবাদী গ্রাম থেকে; আহীমের মনে ধারণা ছিল এখানকার অধিবাসীরা নিশ্চিতভাবেই তার সম্পর্কে মনে বৈরীভাব পোষণ করবেন, তার এই শেষযাত্রায় তাকে দুয়ো দেবেন, গালিগালাজ করবেন। কিন্তু বাস্তবে তা ঘটল না! বরং তার সঙ্গে হেঁটে আসা এই গ্রামের সদস্যদের মধ্যে যতজনের মুখ তিনি দেখতে পেয়েছেন, প্রতিটি মুখেই তিনি দেখেছেন সহানুভূতির ছোঁয়া, কিছু ক্ষেত্রে- বেদনা! ‘নিজের জীবন বাঁচানোর জন্য অন্যের জীবনের ক্ষতি করা’ বিষয়টির সঙ্গে এরা সকলেই পরিচিত, কিন্তু উল্টোটা? এই নাবালক কিশোরটিকে দেখবার জন্য ভিড় উপচে পড়েছিল সেই শোভাযাত্রায়!
তার প্রতি এই ভালোবাসা ব্যাপারটা আহীম টের পেয়েছিলেন আগেরদিনই। একজন বিদেশি নাবালক ‘তাদের জনগোষ্ঠি ও গ্রামকে বাঁচাবার তাগিদে স্বেচ্ছায় আত্মাহুতি দিতে চলেছেন অপদেবতার গর্ভে’- এই সংবাদ গোটা গ্রামটি জুড়ে ছড়িয়ে গিয়েছিল দাবানলের মতন! দলপতি টুণ্ডুপ বেশিক্ষণ ছিলেন না তার আবাসে; তিনি বেরিয়ে যাওয়ার পর অনেকেই ভিড় করে দেখতে আসেন আহীমকে। তাদের মাধ্যমেই আহীম জানতে পারেন অদ্ভুত একটি তথ্য!
এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘকায়, সহস্রাব্দ-প্রাচীন মানুষদের একটি গোষ্ঠি বসবাস করত; দীর্ঘকায় এই মানুষদের শাখাটি সম্পূর্ণ ভিন্ন সংস্কৃতির ও ভাষার ছিল; বস্তুত এরা নাকি কোন ভাষাতেই আদপেই কথা বলত না, বললেও তা বোঝা যেত না! এদের দীর্ঘ কেশ, শরীরের দীর্ঘ রোম ও শিকার করা পশুর চামড়া দিয়ে এরা প্রচণ্ড শীতের বিরুদ্ধে লড়াই চালাত; যদিও আগুন জ্বালতে ও শিকার করা প্রাণীর মাংস আগুনে পুড়িয়ে খেতে এদের অসুবিধে হত না। পাথুরে অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে এই জনজাতিটি শিকার করত। এরাই ছিল এই পাহাড়ি অঞ্চলের আদিমতম অধিবাসী।
ধীরে ধীরে এই অঞ্চলটিতে সভ্য মানুষের বিকাশ ঘটলে লুপ্ত হয়ে যেতে থাকে এই জনজাতিটি; তাদের আদি বাসভূমি থেকে ধীরে ধীরে মুছে যেতে থাকে তাদের অস্তিত্ব। নবাগত মানুষদের বর্ধিত জনসংখ্যা, ক্রূর ও জটিল বুদ্ধি ও উন্নত অস্ত্রের বিরুদ্ধে বেশিক্ষণ টিঁকতে পারে নি তাদের কম জনসংখ্যার গোষ্ঠিটি, ফলে ক্রমে ক্রমে অবলুপ্ত হয়ে যায় তারা। তবে শুধু উন্নততর অস্ত্রশস্ত্রই নয়, নবাগত মানুষদের বয়ে আনা রোগ-বিরোগও নাকি দায়ী ছিল তাদের এই সামগ্রিক বিলুপ্তিকরণের পিছনে।
গ্রামের মাটির নীচে যে অপদেবতাটি রয়েছে তা নাকি এ বিলুপ্ত জনজাতিরই শেষ কোন বংশধর- অন্তত এমনটাই ধারণা গ্রামবাসীদের! এই বিলুপ্ত জনগোষ্ঠির মানুষজন মাটির ওপরে খোলা আকাশের নীচে থাকত না; কিছু ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকত পাহাড়ের কোন গুহায়, বা খোঁদলে, একা বা কয়েকজন মিলে; কিন্তু বেশিরভাগেরই বসবাস ছিল মাটির নীচে। গর্ত খুঁড়ে মাটির নীচে একটি নির্দিষ্ট গভীরতায় পৌঁছে ভিতরে পিঁপড়েদের মত বাসা তৈরি করে সেখানেই গুটিসুটি মেরে থাকত মানুষগুলি, ওপরের ঠাণ্ডার হাত থেকে বাঁচতে। এরকমই কোন গর্তে প্রবেশ করে কোন কারণে হয়তো আটকা পড়ে এই অপদেবতাটি, স্থায়ীভাবে রয়ে যায় এর ভিতরে। অথবা- এ হয়তো একাই টিঁকে ছিল ভিতরে, লোকজনের চোখ এড়িয়ে, তারপর ওর ডেরায় প্রবেশের মুখটাতে কূপখনন হওয়ার ফলেই হয়তো ভিতরেই আটকা পড়ে অপদেবতাটি!
একটি বিষয়ে সকলেই অবশ্য বারণ করে তাকে- ঐ অপদেবতাকে মারবার চেষ্টা না করতে! ভয়ঙ্কর শক্তির অধিকারী নাকি এই অতিলৌকিক শক্তিটি; যতজন চেষ্টা করেছে, কেউ নাকি প্রাণ নিয়ে বেরিয়ে আসতে পারে নি ঐ কূয়োর ভিতর থেকে। সকলের নিষেধাজ্ঞা শুনলেন আহীম, কিন্তু মুখে কিছু বললেন না। এই বিষয়ে আগেই সিদ্ধান্ত নেওয়া ছিল তার।
‘রুংমালাই’ বলে শ্রুং-এর বাচ্চা মেয়েটিও এসে যোগ দিল আহীমের সাথে, গোটা পথটা বাবার হাত ধরে পায়ে-পায়ে হেঁটে এল বাচ্চাটি। পাহাড়ি অঞ্চলের মানুষদের কষ্ট সহ্য করতে পারার সক্ষমতা যে অনেক বেশি, তা বোঝা যায় এই মেয়েটিকে দেখে; এতটা পথ অক্লেশে হেঁটে এল মেয়েটি তাদের সঙ্গে, অথচ মুখে কোন কথা নেই! আহীম অবাক হয়ে গিয়েছিলেন বিষয়টি লক্ষ্য করে।
গ্রামের একেবারে শেষপ্রান্তে একটি ঢালু পথের নীচে মোটামুটি সমতল একফালি জমির প্রান্তে তাকে নিয়ে এসে দাঁড়িয়ে গেল গ্রামবাসীদের দলটি। অদূরে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে বিশালদেহী ‘মহাকাল’ পর্বত; দেখে মনে হয় কত কাছে, যেন হাত বাড়ালেই ছোঁওয়া যাবে, কিন্তু বাস্তবে তা নয়! গতকাল তার সঙ্গে দেখা করতে আসা গ্রামবাসীদের মধ্যে যতজন বয়ষ্ক ছিলেন, প্রত্যেকে বলেছেন- ঐ পর্বতটি এখান থেকে প্রায় দুই দিনের হাঁটাপথ! ঘোড়া ঐ পাহাড়ি পথ বেয়ে যেতে পারে না; পথ পিচ্ছিল, বিপদসংকুল।
-“বিদেশি! তুমি কি কুয়োয় নামতে প্রস্তুত?”
ভিড় ঠেলে এবার তার সামনে এগিয়ে এলেন দলপতি টুণ্ডুপ ও তার সেই অনুচরটি, যিনি গতকাল বেশিরভাগ প্রশ্নগুলি করেছেন। দলপতির পাশেই দাঁড়িয়ে তিনি, তার অদ্ভুত সাজপোশাক দেখে আহীমের মনে প্রত্যয় জন্মাল- ইনি বোধহয় পুরোহিত গোত্রভূক্ত কেউ, কারণ পুরোহিত ছাড়া এরকম অদ্ভুত পরিধেয় আর কারোর হয় না। ‘এই কারণেই বোধহয় দলপতির ঘরে এর এতটা রমরমা’- মনে মনে ভাবলেন আহীম।
দলপতি টুণ্ডুপই আজকে প্রথম প্রশ্নটি করলেন, উত্তরে মাথা নামিয়ে সশ্রদ্ধভাবে হ্যাঁ বললেন আহীম। একদৃষ্টে কিছুক্ষণ তার দিকে তাকিয়ে রইলেন দলপতিসহ ওখানে উপস্থিত প্রত্যেকেই, তারপর অনুচরটির দিকে একবার ফিরে তাকালেন দলপতি টুণ্ডুপ। এতক্ষণ লক্ষ্য করেন নি আহীম, অনুচরের পাশেই এসে দাঁড়িয়েছেন শ্রুং- তার হাতে একটি অদ্ভুত কাঁটার মুকুট, বোঝাই যাচ্ছে মাথায় পড়লে এটি গলা অবধি পরিধানকারিকে সুরক্ষা প্রদান করে! এবারে সেই মুকুটটি হাতে তুলে নিলেন দলপতির অনুচরটি অত্যন্ত সাবধানে, আহীমের মাথায় ততোধিক সাবধানে সেটি পরিয়ে দিতে দিতে তিনি বললেন-
-“রহস্যময় এই অপদেবতাটির প্রথম লক্ষ্য থাকে শিকারের মাথা; তার দীর্ঘ ও ধারালো নখরযুক্ত হাত দিয়ে একটি প্রবল থাবা মারে সে শিকারের ঘাড় লক্ষ্য করে, তাতেই আহত হয়ে যায় শিকার!”
একটু থেমে একদিকে মাথা হেলিয়ে খানিকক্ষণ কি যেন ভাবলেন তিনি; তারপর কোন একটি দৃশ্যের কথা মনে পড়াতে যেন মনে মনে শিউড়ে উঠলেন, শেষে আবার স্বাভাবিক হয়ে একাগ্রভাবে কাঁটার মুকুটটি পড়িয়ে দিতে লাগলেন আহীমের মাথায়। অনুচরটির মুখে কোথাও যেন একটা বেদনার ছাপ খুঁজে পেলেন আহীম, কৌতুহলি হয়ে তিনি জিজ্ঞাসা করলেন-
-“ঐ অভিশপ্ত কুয়ো থেকে তো কেউ ফেরে না বললেন, তাহলে এই রহস্যময় অপদেবতাটির আক্রমণ-কৌশল সম্পর্কে আপনি জানলেন কি করে?”
মুকুটটি পড়ানো প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছিল; দ্রুত হাতে গলার কাছটায় সেটিকে বাঁধা শেষ করে নিষ্পলক দৃষ্টিতে, অভিব্যক্তিবিহীন-মুখে আহীমের দিকে একবার তাকিয়ে দেখলেন পুরোহিতবেশী অনুচরটি, তারপর বললেন-
-“যদি ফিরে আস, তবে বলব!”
একটি স্মিত, ফ্যাকাশে হাসি হেসে একপাশে সরে গেলেন অনুচরটি। তিনি সরে যেতে এবারে সামনে এগিয়ে এলেন শ্রুং; আহীমের হাতে একটি দীর্ঘ বর্শা ও একটি মাঝারি আকারের ছুরি তুলে দিয়ে তিনি বললেন-
-“তোমার যাত্রা শুভ হোক!”
রাজপরিবারের পুত্র আহীম; তার থেকেও বড় কথা- তিনিই ছিলেন যুবরাজ, সিংহাসনের প্রকৃত উত্তরাধিকারী। অস্ত্রের সঙ্গে তার পরিচয় বালকবয়স থেকেই, এই ধরণের বিপজ্জনক অস্ত্রের প্রশিক্ষণ করতে হয়েছে অনেক আগে থাকতেই। দুটি অস্ত্রকেই একবার ভালো করে নেড়েচেড়ে দেখলেন তিনি, তারপর ছুরিটিকে খাপসমেত বেঁধে নিলেন কোমরের সাথে। শ্রুং একটু পিছনে সরে গিয়ে তীক্ষ্নচোখে দেখছিলেন অস্ত্র হাতে আহীমের সাবলীলতা, এবারে তাকে উদ্দেশ্য করে আহীম বললেন-
-“আমার আর কিছু দ্রব্য লাগবে; চকমকি পাথর, অনেকটা তূষ, আর একটি ভালো দেখে মশাল!”
শ্রুং-এর নির্দেশে একজন অল্পবয়েষ্ক ছেলে এসে আহীমের হাতে দিয়ে গেল বস্তুগুলি; মশালটা হাতে পেয়ে প্রথমেই তিনি জ্বালিয়ে নিলেন সেটিকে। এবারে শ্রুং এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করলেন-
-“তোমার অস্ত্রচালনা পদ্ধতি আনাড়ি হাতের কর্ম নয়…কে বল তো তুমি?”
মৃদু হেসে কিছু একটা বলতে যাচ্ছিলেন আহীম, এমন সময় একটা হৈ-হৈ আওয়াজে চটকা ভাঙল সকলেরই। বেশ একটা চঞ্চলতা দেখা গেল সকলের মধ্যে; দৌড়োদৌড়ি, বিশৃঙ্খলা…একজন ছুটে সামনে এসে দাঁড়াল শ্রুং-এর-
-“সর্বনাশ হয়ে গিয়েছে শ্রুং…রুংমালাই দাঁড়িয়ে ছিল কুয়োটির একদম মুখে…উঁকি মেরে বোধহয় দেখতে গিয়েছিল ভিতরে কি আছে…ও…পড়ে গিয়েছে কুয়োর গর্ত্তে!!”
একটি অব্যয়সূচক, বিষ্ময়মূলক স্বগতোক্তি বেরিয়ে এল শ্রুং-এর গলা দিয়ে, তা মিলিয়ে যাওয়ার আগেই অবশ্য তিনি দৌড় মেরেছিলেন অদূরে দাঁড়িয়ে থাকা কুয়োটির দিকে। আহীমও ছুট লাগালেন তার পিছন পিছন।
কুয়োর মুখটাতে তখন ভিড় করে দাঁড়িয়ে ছিলেন অনেকে; তাদেরকে ঠেলেঠুলে সরিয়ে জায়গা করে নিয়ে একেবারে মুখটাতে এসে দাঁড়ালেন দুজনে মিলে, উঁকি মেরে দেখলেন নীচে। নীচটা অন্ধকার, ভোরের সূর্যের আলো একটু নিষ্প্রভ, আর সূর্যের কিরণ পড়ছিল তেরছাভাবে, ফলে কুয়োর নীচে কি হচ্ছে তা দেখবার কোন উপায়ই আর নেই। কুয়োর দেওয়ালটা অনেকটাই নীচুতে, মনে হয় কৌতুহলবশতঃ মেয়েটি উঁকি মারতে যায় নীচে, তারপর টাল সামলাতে না পেরে-
মাথা দুহাতে চেপে ধরে কুয়োর দেওয়ালে ঠেস দিয়ে বসে পড়েছিলেন শ্রুং; তার অসহায় মুখটির দিকে একবার তাকিয়ে পাশে দাঁড়ানো লোকটিকে জিজ্ঞেস করলেন আহীম-
-“কুয়োটা কত গভীর?”
-“খুব বেশি গভীর নয়, এই হাত-”
-“নীচে জল আছে?”
-“না…কাজ শুরু হতেই তো মাটির বেশ কয়েক হাত নীচে ঐ অভিশপ্ত সুড়ঙ্গ আবিষ্কার হয়; তারপর তো…”
-“আমি নীচে যাচ্ছি; ততক্ষণে তোমরা একটা দোলনা তৈরি করে ওপরে অপেক্ষা কর…আমি সংকেত দিলে দোলনাটা তবেই নামাবে, নয়তো নয়-”
দ্রুতস্বরে নির্দেশগুলি দিয়েই কপাল ঠুকে একটা ঝাঁপ মারলেন আহীম, পা দুটি নীচের দিকে রেখে। নীচে কি আছে তা জানা নেই, পায়ের ওপর ভর দিয়ে অবতরণ করাটাই ভালো…
=================================================================
Watch out the audio narration here:
==================================================================
Want to know about Latest Releases? Stay updated here.
You may twit us anytime here!
In case, if you want to look into my Profile, watch it on Pratilipi.
Or, you may visit our YouTube channel.
==================================================================
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আমাদের ব্লগগুলি আপনাদের কেমন লাগছে? অবশ্যই জানান আমাদের-